অমর একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে।
রোববার রাত ১২টা ১ মিনিটে ভাষাশহীদদের স্মৃতির উদ্দেশে প্রথমে রাষ্ট্রপতির পক্ষে এবং পরে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
রাষ্ট্রপ্রতির পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী।
এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস কমোডর মিয়া মোহাম্মদ নাঈম রহমান।
এরপর দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, তিন বাহিনীর প্রধান, চিফ হুইপের পক্ষে তার সহকারী সার্জেন্ট অব আর্মস, জাতীয় পার্টি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ঢাকা সিটি করপোরেশনের দুই মেয়রের পক্ষে তাদের প্যানেল মেয়র শ্রদ্ধা জানান।
পর্যায়ক্রমে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম, অ্যাটর্নি জেনারেল, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির নেতৃত্বে ১৪ দল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, আইজিপি ড. বেনজির আহমেদ, র্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসেন শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
রাত সাড়ে ১২টার দিকে জনসাধারণের জন্য শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এরপরই একে একে শ্রদ্ধা জানাতে শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের মানুষ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।